5 Tips about শিশু পর্নোগ্রাফি You Can Use Today

অনুদানের জন্য ধন্যবাদ খান ওসমান, মাকসুদুর রহমান, অনির্বাণ, বদরুজ্জামান খোকন, আবীর ও আরিফ ইশতিয়াক!

যুক্তরাষ্ট্রে নারীদের গর্ভপাতের সাংবিধানিক অধিকার বাতিল

প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে গৃহবধূর ‘সম্ভ্রম’ কেড়ে নিলেন রাজ্জাক

অফিসের কম্পিউটারে এসব ‘ওয়েবসাইট ব্রাউজ’ করলে বিপদে পড়তে পারেন

জিয়া রহমান। তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘দেশের অভ্যন্তরে বা বাইরে মাস্টারমাইণ্ড যারা তাদের ধরা না গেলে, সেই অপরাধ বন্ধ হয়েছে এটা ভাবা ঠিক হবে না। কারণ, তারা নতুন নেটওয়ার্ক তৈরি করে তাদের কাজ পরিচালনা করবে সেটাই স্বাভাবিক।’

মেয়েকে হত্যা করে লাশ মাটিতে পুঁতে রাখলেন বাবা

প্রতিষ্ঠানটির তথ্য অনুযায়ী, শিশুদের দিয়ে যৌনদৃশ্যে কাজ করানো, তাদের যৌন নিপীড়নের ছবি ও ভিডিও ধারণ এবং তা আদান–প্রদানের দিক থেকে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম। এনসিএমইসির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা তথ্যটি ২০১৯ সালের।

প্রথমবার পদ্মাসেতু পার হলো গ্রিন লাইনের ১০ বাস

শিশু পর্নোগ্রাফি চক্রে জড়িত সন্দেহে গ্রেপ্তার তিন

অবশ্য, শিশুদের এমন নিগ্রহের হাত থেকে সুরক্ষায় এই প্রস্তাবনাটিকে আইনে পরিণত করতে হলে ইইউভুক্ত সবগুলো দেশের সমর্থন থাকতে হবে৷ অনুমোদিত হতে হবে ইউরোপীয় সংসদেও৷ কিন্তু এখন পর্যন্ত জার্মানিসহ কিছু সদস্য দেশ এই প্রস্তাবনার সাথে কিছুটা দ্বিমত পোষণ করেছে৷ জার্মানির আইনমন্ত্রী পর্ণ ওয়েবসাইট জাবিনে লয়েটহয়জার-শ্নারেনবের্গার বলেন, ‘‘এসব নিষিদ্ধ বিষয় ইন্টারনেট থেকে মুছে ফেলা হোক৷ কিন্তু আমরা ব্লক করতে চাই না৷ কেননা তা সহজেই এড়িয়ে যাওয়া যায়৷'' তাঁর দাবি, ‘‘এই পন্থা খুব একটা কার্যকর হবেনা৷ কারণ কারিগরি দিক থেকে ওয়েবসাইট ব্লক করার পরও তা পরিদর্শনের আরো উপায় রয়েছে৷ আর তাতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদেরও আস্থা নষ্ট হয়৷'' এছাড়া বাক স্বাধীনতার নীতিতেও ইন্টারনেটের উপর এমন খড়গহস্ত হওয়া যায় না৷ তাই ইন্টারনেট ব্লক করার বদলে বরং এমন অশালীন সাইটগুলো পুরোপুরি মুছে ফেলার পক্ষে জার্মানি৷ তাছাড়া এসব অবৈধ কর্মের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিচারে আইন তো রয়েছেই৷ কিন্তু জার্মানির এমন অবস্থানের সমালোচনা করেন ইউরোপীয় সংসদের সদস্য মানফ্রেড ভেবার৷ তিনি বলেন, ‘‘শিশু পর্নোগ্রাফি রোধ বাক স্বাধীনতার পথে বাধা হতে পারে না৷ এটা আমার বোধগম্য নয় যে, সাইটগুলো বন্ধ করে দেওয়া সেন্সর আরোপ হলে, অশালীন উপাদানগুলো মুছে ফেলা কেন সেন্সর আরোপ হবে না৷''

ক্রাউডট্যাঙ্গল ‘বন্ধ করার পরিকল্পনায়’ মেটা

এনসিএমইসির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৯ সালে শিশু পর্নোগ্রাফি, শিশুদের যৌন নিপীড়নসংক্রান্ত ছবি ও ভিডিও ধারণ এবং আদান–প্রদানের সর্বোচ্চ ১৯ লাখ ৮৭ হাজার ৪৩০টি ঘটনা ঘটেছে ভারতে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা পাকিস্তানে ঘটেছে ১১ লাখ ৫৮ হাজার ৩৯০টি, তৃতীয় অবস্থানে থাকা ইরাকে ঘটেছে ১০ লাখ ২৬ হাজার ৮০৯টি, চতুর্থ অবস্থানে থাকা আলজেরিয়ায় ঘটেছে সাত লাখ ৫৩৫টি এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা বাংলাদেশে ঘটেছে পাঁচ লাখ ৫৬ হাজার ৬৪২টি।

আরো পড়ুন: ‘সাইলেন্ট মুডে’ থাকা মোবাইল হারিয়ে গেলে খুঁজে পাবেন যেভাবে   

বাংলাদেশে পর্ন সাইট বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *